দেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা: সপ্তাহজুড়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৪২টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৫৪ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ৪৭ কোটি টাকা বা ৪৭ শতাংশ কম। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ৩৬ লাখ ৭ হাজার ৯৭৮টি শেয়ার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৫৩ কোটি ৯৮ লাখ ৩৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে ৩০ কোম্পানির ১ কোটি ৮৫ লাখ ১১ হাজার ৭৪৫টি শেয়ার হাত বদল হয়েছিল। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১০১ কোটি ৪ লাখ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ব্লকে ৪৭ কোটি ৬ লাখ ৩৩ হাজার টাকা বা ৪৬.৫৭ শতাংশ লেনদেন কমেছে।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৯ কোটি ৪৭ লাখ ২৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯ কোটি ১৩ লাখ টাকার ব্যাংক এশিয়ার এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ২৯ লাখ ৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে অলিম্পিকের।

এছাড়া প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৫ লাখ ২৮ হাজার টাকার, ইবনে সিনার ৬৯ লাখ ২৩ হাজার টাকার, ইন্ট্রাকোর ৩৭ লাখ ৬৯ হাজার টাকার, এনএলআই ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৯ লাখ টাকার, রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ৩৫ লাখ টাকার, সিলভা ফার্মার ১১ লাখ ৪০ হাজার টাকার, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ৩ কোটি ২৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকে ৫২ লাখ ৮০ হাজার টাকার, সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ২৭ লাখ ৬৪ হাজার টাকার, ডেফোডিল কম্পিউটার্সের ৪১ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ফাইন ফুডসের ৯৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার,

আইএফআইসি ব্যাংকের ৫ লাখ ২০ হাজার টাকার, মুন্নু জুট স্ট্যাফলার্সের ৫ লাখ ৬৮ হাজার টাকার, নাভানা সিএনজির ১ কোটি ১২ হাজার টাকার, সামিট পাওয়ারের ৫৩ লাখ ৫২ হাজার টাকার, এশিয়ান টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথ ফান্ডের ৬ লাখ টাকার, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের ১০ লাখ ৪০ হাজার টাকার, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টসের ৫ লাখ ৯২ হাজার টাকার, ফরচুন সুজের ৫ কোটি ৬ লাখ ২৫ হাজার টাকার, ইন্দো-বাংলা ফার্মার ৯৪ লাখ ৩২ হাজার টাকার, প্রাইম ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৪৬ হাজার টাকার,

প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ৭৩ লাখ ২০ হাজার টাকার, রেনউইক যজ্ঞেশ্বরের ১৬ লাখ ৮১ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ৫ লাখ ২৬ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ৫৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ৮ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ১ কোটি ৬২ লাখ ৮৯ হাজার টাকার, ইস্টার্ন হাউজিংয়ের ২২ লাখ ৪০ হাজার টাকার, সুহৃদের ৫৯ লাখ ৫৮ হাজার টাকার,

রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৮৮ লাখ টাকার, ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের ৩০ লাখ ১৪ হাজার টাকার, দুলামিয়া কটনের ৫ লাখ টাকার, জেনেক্স ইনফোসিসের ১৪ লাখ ২৫ হাজার টাকার, গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইনের ৬৩ লাখ ৩৬ হাজার টাকার, আইপিডিসির ২ কোটি ৫০ লাখ টাকার, পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৩ কোটি টাকার, ইউনিক হোটেলের ১০ লাখ ৫৬ হাজার টাকার এবং ইউনাইটেড পাওয়ারের ৬৫ লাখ ৪৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।