দেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা: সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূচকের বড় দরপতন হয়েছে। এদিন লেনদেনের শুরুতে সূচকের উত্থান হলেও দিনশেষে শেয়ার বিক্রির চাপে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়াওে ক্রেতা সংকট দেখা যায়। তবে ব্যতিক্রম ঘটনা ঘটে ব্যাংক- ফাইন্যান্সের শেয়ারের ক্ষেত্রে। এদিন ব্যাংক- ফাইনান্সের অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দর বেড়েছে।

মুলত গত ছয় কার্যদিকস পর দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূচকের কিছুটা দরপতন হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূচকের পতন হয়েছে ২৬ পয়েন্ট। অথচ যেদিন উত্থানের বড় সেঞ্চুরী হয়, সেদিন ডিএসইর সূচক বেড়েছিল ১২৫ পয়েন্ট; বড় উত্থানের সেদিনেও বিক্রেতা সংকটে থাকার শেয়ারের সংখ্যা ডজনের বেশি ছিল না। অথচ আজ মাত্র ২৬ পয়েন্টের পতনে শতাধিক শেয়ারের ক্রেতা নিখোঁজ হয়ে যায়।

বাজার সংশ্লিষ্টরা এর যৌক্তিকতায় বলছেন, বর্তমানে শেয়ারের উত্থানের সীমা সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ এবং পতনের সীমা ৩ সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ। যে কারণে বাজারে সামান্য পতন হলেই ক্রেতাশুন্য শেয়ারের মিছিল বেড়ে যায়। আর উত্থান বড় হলেও বিক্রেতা সংকটের সংখ্যা সে হারে বাড়ে না।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আজ যে শতাধিক শেয়ার ক্রেতাশুন্য থেকেছে, এটা অস্বাভাবিক কোন ঘটনা নয়। শেয়ার দাম নামার সীমা ৩ শতাংশ হওয়ায় বাজার ১০-২০ পয়েন্ট কমলেই ক্রেতাশুন্য শেয়ারের সংখ্যা অধিক সংখ্যায় বেড়ে যায়। এতে আতঙ্ক হওয়ার কিছু নেই।