দেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের কোম্পানি ন্যাশনাল টি’র পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠনের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি করেছেন কোম্পানিটির কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। বৃহস্পতিবার রাজধানী ঢাকায় এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। আন্দোলনকারীরা জানান, ন্যাশনাল টি’র চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট শেখ কবিরকে শিগগিরই অপসারণ করা প্রয়োজন। এছাড়া বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াতের সময়ে নিয়োগ পাওয়া স্বতন্ত্র পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান, মিজানুর রহমান খান ও রাজিয়া বেগমের অপসারণের দাবি জানান তারা। আন্দোলনকারীরা বলেন, কোম্পানি পরিচালক অর্থপাচারকারী চৌধুরী নাফিজ সরাফতসহ আরেক দুর্নীতিবাজ পরিচালক আতিফ খালেদের শেয়ার বাজেয়াপ্ত ও অপসারন করতে হবে। এছাড়াও নাফিজ সরাফতের প্রধান সহযোগী অর্থ পাচারকারী কেরামত আলীকে অপসারণ করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান বিক্ষোভকারীরা।

জানা যায়, ন্যাশনাল টি কোম্পানির চেয়ারম্যান শেখ কবির হোসেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আত্মীয়। ফলে ক্ষমতার সুযোগ নিয়ে তিনি সীমাহীন অনিয়ম-দুর্নীতি ও লুটপাট করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এছাড়া একচ্ছত্র ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখতে শেখ কবির তার নিজের জেলা গোপালগঞ্জের পাঁচজনকে পরিচালক পদে নিয়োগ দিয়েছেন। এই পরিচালকরা হলেন: মো. মোস্তাফিজুর রহমান, মো. আবুল হোসেন, চৌধুরী নাফিজ সরাফাত, এম আতিফ খালেদ ও মিজানুর রহমান খান।
এদিকে নানান কর্মে সমালোচিত-বিতর্কিত চৌধুরী নাফিজ সরাফাত ফিনেক্স সফটওয়্যারের প্রতিনিধি হিসেবে কোম্পানিটিতে পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন। ইতোমধ্যে তার বিরুদ্ধে ব্যাংক দখল ও পুঁজিবাজার থেকে টাকা লুটপাটের অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

এছাড়া ন্যাশনাল টি কোম্পানির সিএফও কেরামত আলী একটি সিন্ডিকেট তৈরি করে ন্যাশনাল টি কোম্পানিতে দুর্নীতি ও লুটপাট করেন বলে অভিযোগ তুলেছে আন্দোলনকারীরা। এমতাবস্থায় কোম্পানির বোর্ড ভেঙে দিয়ে নতুন করে পরিচালনা পর্ষদ গঠনের দাবি জানান বিক্ষোভকারীরা।ন্যাশনাল টি কোম্পানির পর্ষদ পুনর্গঠনের দাবিতে বিক্ষোভ পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের কোম্পানি ন্যাশনাল টি’র পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠনের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি করেছেন কোম্পানিটির কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। বৃহস্পতিবার রাজধানী ঢাকায় এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

আন্দোলনকারীরা জানান, ন্যাশনাল টি’র চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট শেখ কবিরকে শিগগিরই অপসারণ করা প্রয়োজন। এছাড়া বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াতের সময়ে নিয়োগ পাওয়া স্বতন্ত্র পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান, মিজানুর রহমান খান ও রাজিয়া বেগমের অপসারণের দাবি জানান তারা।

আন্দোলনকারীরা বলেন, কোম্পানি পরিচালক অর্থপাচারকারী চৌধুরী নাফিজ সরাফতসহ আরেক দুর্নীতিবাজ পরিচালক আতিফ খালেদের শেয়ার বাজেয়াপ্ত ও অপসারন করতে হবে। এছাড়াও নাফিজ সরাফতের প্রধান সহযোগী অর্থ পাচারকারী কেরামত আলীকে অপসারণ করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান বিক্ষোভকারীরা।

জানা যায়, ন্যাশনাল টি কোম্পানির চেয়ারম্যান শেখ কবির হোসেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আত্মীয়। ফলে ক্ষমতার সুযোগ নিয়ে তিনি সীমাহীন অনিয়ম-দুর্নীতি ও লুটপাট করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এছাড়া একচ্ছত্র ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখতে শেখ কবির তার নিজের জেলা গোপালগঞ্জের পাঁচজনকে পরিচালক পদে নিয়োগ দিয়েছেন। এই পরিচালকরা হলেন: মো. মোস্তাফিজুর রহমান, মো. আবুল হোসেন, চৌধুরী নাফিজ সরাফাত, এম আতিফ খালেদ ও মিজানুর রহমান খান।
এদিকে নানান কর্মে সমালোচিত-বিতর্কিত চৌধুরী নাফিজ সরাফাত ফিনেক্স সফটওয়্যারের প্রতিনিধি হিসেবে কোম্পানিটিতে পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন।

ইতোমধ্যে তার বিরুদ্ধে ব্যাংক দখল ও পুঁজিবাজার থেকে টাকা লুটপাটের অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এছাড়া ন্যাশনাল টি কোম্পানির সিএফও কেরামত আলী একটি সিন্ডিকেট তৈরি করে ন্যাশনাল টি কোম্পানিতে দুর্নীতি ও লুটপাট করেন বলে অভিযোগ তুলেছে আন্দোলনকারীরা। এমতাবস্থায় কোম্পানির বোর্ড ভেঙে দিয়ে নতুন করে পরিচালনা পর্ষদ গঠনের দাবি জানান বিক্ষোভকারীরা।