তিন খাতের দাপটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১১০০ কোটি টাকা
দেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা: পুঁজিবাজারে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার শেয়ার বিক্রির চাপে দিনভর সূচক ওঠা-নামার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন উভয় বাজারে সূচক ও বেশির ভাগ শেয়ারের দামের পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেনও। এ নিয়ে চলতি সোম ও মঙ্গলবার দুদিন দরপতনের পর বুধ ও বৃহস্পতিবার সূচকের উত্থান হলো।
আগের দিনের মতই বৃহস্পতিবারও বিমা, সিমেন্ট এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ারের দাম বৃদ্ধিকে কেন্দ্র করে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক বেড়েছে ১৮ পয়েন্ট। এদিন বিমা তালিকাভুক্ত ৫০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৬টির, কমেছে ১১টির, আর অপরিবর্তিত ছিল তিনটি কোম্পানির শেয়ারের।
ফলে দাম বাড়ার শীর্ষ ১০-এর তালিকায় উঠে এসেছে সাত বিমা কোম্পানির শেয়ার। এছাড়াও মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতের ৩৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬টির, কমেছে নয়টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১২টি প্রতিষ্ঠানের ইউনিট প্রতি শেয়ারের।
এসব প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বহুজাতিক কোম্পানি রবি আজিয়াটা, ইউনিলিভার কেয়ার, ম্যারিকো এবং রেনেটাসহবেশ কিছু বড় মূলধনী কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। আর তাতে সূচক ও লেনদেন উভয় বেড়েছে। এদিকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়া থাকলেও লেনদেন ১১০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ার ও ইউনিট দর।
জানা গেছে, আগের কার্যদিবসের চেয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৪৭৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক দশমিক ৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২৪৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১১০ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৭২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৯৪০ কোটি ৩২ লাখ টাকা। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৫১ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ১৫২টির, কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭১টির শেয়ার দর।
অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৮৪৪ পয়েন্টে, সিএসই ৫০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২০৭ পয়েন্টে এবং সিএসসিএক্স সূচক ৩৩ পয়েন্ট বেড়ে ৯ হাজার ৫৬০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৬৪ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ১১৯টির, কমেছে ৯৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টির শেয়ার দর। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৭ কোটি ১৩ লাখ টাকা।
বিদ্যুৎ কোম্পানির পিপিএ নবায়নে তদবির চালাচ্ছে বিএসইসি: শেয়ারবাজারে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে তালিকাভুক্ত খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (কেপিসিএল) দু’টি প্ল্যান্ট থেকে সরকারের সঙ্গে বিদ্যুৎ বিক্রির চুক্তির (পিপিএ) মেয়াদ শেষ হচ্ছে চলতি বছরের মে মাসে। এই দুটি প্ল্যান্টের চুক্তি নবায়নের বিষয়ে এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া নেই।
এই কারণে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার উদ্দেশ্যে খুলনা পাওয়ারসহ জ্বালানি খাতের অন্যান্য কোম্পানির পিপিএ নবায়নের জন্য সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। তবে, স্পর্শকাতর এ বিষয়টি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ে বিএসইসি তদবির চলাচ্ছে বলে সূত্রে জানা গেছে।
গত ১৫ এপ্রিল এ সংক্রান্ত একটি চিঠি বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব হাবিবুর রহমানের কাছে পাঠিয়েছে বিএসইসি। তবে, এ বিষয়টি নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে বিভিন্ন ধরনের পাওয়ার কোম্পানিসমূহ পুঁজিবাজার থেকে বিভিন্ন সময় মূলধন সংগ্রহের মাধ্যমে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে।
এ সব কোম্পানির বাংলাদেশের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীসহ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ রয়েছে। এর মধ্যে খুলনা পাওয়ার কোম্পানির মালিকানাধীন দু’টি কোম্পানি খুলনা পাওয়ার কোম্পানি ইউনিট-২ ও খানজাহান আলী পাওয়ার কোম্পানির সঙ্গে সরকার বা বিউবোর পিপিএ বাড়ানোর মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে। যার মেয়াদ পর্যায়ক্রমে চলতি বছরের ৩১ মে এবং ২৮ মে তারিখে শেষ হবে।
এ পরিস্থিতিতে খুলনা পাওয়ার কোম্পানিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের অর্থ লভ্যাংশ থেকে এখন পর্যন্ত সম্পূর্ণ ফেরত আসেনি। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় এ কোম্পানির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে কমিশন উদ্বিগ্ন। তাই কেপিসিএলসহ অন্যান্য তালিকাভুক্ত কোম্পানির পিপিএ চুক্তি বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে নবায়নের সুযোগ রয়েছে কি না, তা জানানোর জন্য অনুরোধ করেছে কমিশন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসি’র নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, ‘শেয়ারবাজারের জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর পিপিএ নবায়নের বিষয়ে বিএসইসি সরকারের উচ্চ পর্যায়ে যোগাযোগ করেছে। কোম্পানিগুলোর পিপিএ নবায়ন করা সম্ভব হলে বিনিয়োগকারীরা ক্ষতির মুখ থেকে রক্ষা পাবে। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে কমিশন সব সময় কাজ করে যাচ্ছে।’ এদিকে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব হাবিবুর রহমান বলেন, ‘এ মুহূর্তে বিষয়টি আমার স্মরণ নেই। আমি খোঁজ নিয়ে পরে জানাবো।’
তবে, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিউবো) সদস্য (কোম্পানি অ্যাফেয়ার্স) মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘বর্তমানে গ্রীষ্মকাল, রমজান ও সেচ কাজের কারণে বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে। ওই চাহিদার আলোকে নতুন পাওয়ার প্ল্যান্ট আসা ও পুরনোগুলো চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়া বা রিটায়ার্ডমেন্ট যাওয়া এসব কিছুই সার্বিক ভাবে সরকারের একটি সিদ্ধান্ত। যেসব কোম্পানির পিপিএ’র মেয়াদ শেষ হচ্ছে, সরকার সে বিষয়ে অবগত। এ বিষয়ে সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে। তবে পিপিএ নবায়নের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
বাজার সংশ্লিষ্টদের মতে, সরকারের কাছে বিদ্যমান বিদ্যুৎ বিক্রির চুক্তি পুনরায় নবায়ন না হলে কোম্পানিগুলোর ব্যবসায়িক কার্যক্রমে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। ফলে কোম্পানিগুলো আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এর ফল ভুগতে হবে বিনিয়োগকারীদের। এছাড়া, কোম্পানিগুলোর মেশিনের সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও যদি পিপিএ নবায়ন না হয়, তাহলে বিদ্যুৎ উৎপাদন কমে যাবে। এতে সরকারের ক্ষতি হবে। পাশাপাশি কোম্পানিটিতে যে বিনিয়োগ রয়েছে তা অকেজো হয়ে পড়বে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি ও ইবিএল সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. সায়েদুর রহমান বলেন, ‘সরকারের সঙ্গে পুনরায় পিপিএ নবায়ন করা না হলে কোম্পানিগুলো কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়া সম্ভাবনা রয়েছে। এতে কোম্পানিসহ ক্ষতিগ্রস্ত হবেন বিনিয়োগকারীরা। একইসঙ্গে কোম্পানিগুলোর মেশিনের মেয়াদকাল থাকার পরও যদি পিপিএ নবায়ন না করা হয়, সেক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যুৎ উৎপাদন কমে যাবে। তাই সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।’
এনআরবিসি ব্যাংকের ১২ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা: পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত এনআরবিসি ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য সাড়ে ১২ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে সাড়ে ৭ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস। ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
কোম্পানি সূত্র মতে, এই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল (ইপিএস) ১ টাকা ৯৮ পয়সা। এককভাবে ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৩১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল (ইপিএস) ১ টাকা ৯৭ পয়সা।
একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৫ টাকা ৭১ পয়সা। আগামী ২৬ জুলাই কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৩১ মে।
১৩ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৩টি মিউচ্যুয়াল ফান্ড আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানিগুলো হলো- আইসিবি এএমসিএল ২য় মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড ওয়ান-স্কীম ওয়ান, প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ফিনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি ৩য় এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইএফআইএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড,
আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এএমসিএল অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড, সাউথইস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, এনএলআই ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, সিএপিএম বিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান, সিএপিএম আইবিবিএল ইসালামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড এবং প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
আইসিবি এএমসিএল ২য় মিউচ্যুয়াল ফান্ড : তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১৬ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ৬ পয়সা ছিল। অন্যদিকে, ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ৩১ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ২৮ পয়সা ছিল।
আইসিবি এপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড ওয়ান-স্কীম ওয়ান : তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১৫ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ৬ পয়সা ছিল। অন্যদিকে, ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ৩০ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ২০ পয়সা ছিল।
প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড : তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৭ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ৮ পয়সা ছিল। অন্যদিকে, ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ৪১ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ২৯ পয়সা ছিল।
ফিনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড : তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১৯ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ৫ পয়সা ছিল। অন্যদিকে, ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ২৮ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ২৬ পয়সা ছিল।
আইসিবি ৩য় এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড : তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৮ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ৫ পয়সা ছিল। অন্যদিকে, ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ২৫ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ২৪ পয়সা ছিল।
আইএফআইএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড : তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৪ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ২ পয়সা ছিল। অন্যদিকে, ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ১১ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ২২ পয়সা ছিল।
আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড : তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৪ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ১১ পয়সা ছিল। অন্যদিকে, ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ৪১ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ৪০ পয়সা ছিল।
আইসিবি এএমসিএল অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড : তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৪ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ৭ পয়সা ছিল। অন্যদিকে, ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ৩০ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ৩১ পয়সা ছিল।
সাউথইস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড : তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৮৩ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ৬ পয়সা ছিল। অন্যদিকে, ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৫৮ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ৫১ পয়সা ছিল।
এনএলআই ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড : তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৯৭ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ৪ পয়সা ছিল। অন্যদিকে, ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৯৬ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ৫২ পয়সা ছিল।
সিএপিএম বিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান : তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১২ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে লোকসান ৪ পয়সা ছিল। অন্যদিকে, ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ২০ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে লোকসান ৭৮ পয়সা ছিল।
সিএপিএম আইবিবিএল ইসালামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড : তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১৭ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে লোকসান ৪ পয়সা ছিল। অন্যদিকে, ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ১৯ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে লোকসান ৫৩ পয়সা ছিল।
প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড : প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ২৮ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ১৩ পয়সা ছিল।