ibbarim khladদেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা: দেশের স্টক এক্সচেঞ্জে ডিমিউচ্যুয়ালাইজড (মালিকানা থেকে ব্যবস্থাপনা পৃথকীকরন) যথাযথ হয়নি। প্রকৃতপক্ষে ডিমিউচ্যুয়ালাইজড এতো সহজ না। এতোটা সহজ হলে তো হতোই। বাংলাদেশের স্টক এক্সচেঞ্জে ৪০ শতাংশ ট্রেকহোল্ডার রেখে ডিমিউচ্যুয়ালাইজড না প্লেয়ারদের সঙ্গে মিউচ্যুয়ালাইজড করা হয়েছে বলে মনে করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ।

আজ রাজধানীর ফারস হোটেলে ‘শিল্পায়নে আইপিও’র গুরুত্ব’ শীর্ষক সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের ট্রেক হোল্ডাররা শেয়ারবাজারের মূল সমস্যা। এরাই ১৯৯৬ ও ২০১০ সালে শেয়ারবাজারে পতনের সঙ্গে জড়িত।

তিনি আরও বলেন, ১০০টি কোম্পানি আইপিওতে আবেদন করেও ১টির অনুমোদন না পাওয়া দুঃখজনক। এক্ষেত্রে কোম্পানিগুলোকে শেয়ারবাজার থেকে দূরে সড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।

ওমেরা ফুয়েলস লিমিটেডের প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা (সিইও) আকতার হোসেন সান্নামাতের সভাপতিত্বে সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেনঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি’র সাবেক সাধারন সম্পাদক ও গাজী টিভির প্রধান প্রতিবেদক রাজু আহমদ।

সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী ও বিএসইসির কমিশনার ড. স্বপন কুমার বালা উপস্থিত ছিলেন।

প্যানেল আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মাহমুদ ওসমান ইমাম (এফসিএমএ), বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এসোসিয়েশনের ফার্স্ট ভাইস-প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ ও আইডিএলসি ইনভেষ্টমেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মনিরুজ্জামান।